1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

বাংলাদেশে যুদ্ধাপরাধের প্রমাণ হস্তান্তর

৪ এপ্রিল ২০১০

যুদ্ধাপরাধের তদন্ত প্রমাণ তদন্ত সংস্থার কাছে জমা দিয়েছেন গবেষক ডা. এম এ হাসান৷ তিনি বলেন, নিজামী ও মুজাহিদসহ প্রায় ২ হাজার ব্যক্তির নাম জমা দিয়েছেন, যাদের বিরুদ্ধে গবেষণায় তিনি যুদ্ধাপরাধের প্রমাণ পেয়েছেন৷

https://p.dw.com/p/Mn5i
এধরণের মাথার খুলিও দেয়া হয়েছে প্রমাণ হিসেবেছবি: AP

ওয়ার ক্রাইম ফ্যাক্টস ফাইন্ডিং কমিটির প্রধান ডা. এম হাসান রোববার যুদ্ধাপরাধের তথ্য প্রমাণ জমা দিয়েছেন তদন্ত সংস্থার কাছে৷ ডা. এম হাসান জানান, তিনি দীর্ঘদিন গবেষণা করে এসব তথ্য প্রমাণ বের করেছেন৷ তৎকালীন পাকিস্তানের দলিলপত্রেই মুজাহিদ-নিজামীর যুদ্ধাপরাধ প্রমাণের জন্য যথেষ্ট৷

যুদ্ধাপরাধ বিষয়ক এই গবেষক একাত্তরের গণহত্যার প্রমাণ স্বরূপ বধ্যভূমি থেকে পাওয়া মাথার খুলি, হাড়গোড়, অডিও, ভিডিও, বই, দলিলপত্র জমা দিয়েছেন৷ কিন্তু ফরেনসিক পরীক্ষা না থাকায় হাড়গোড় ও খুলি গ্রহণ করেনি তদন্ত দল৷ ডা. হাসান বলেন, যদি এরপরও যুদ্ধাপরাধ প্রমাণে ব্যর্থ হই তাহলে আমরা জাতি হিসেবে ব্যর্থ হবো৷

যুদ্ধাপরাধের বিচার নিয়ে বিএনপি মহাসচিব খন্দকার দেলোয়ার হোসেনের বক্তব্যেরও সমালোচনা করেন তিনি৷

তদন্ত সংস্থার প্রধান আব্দুল মতিন তথ্য গ্রহণের পর বলেন, তদন্তে সহায়ক হিসেবে এসব কাজ করবে৷ ডা. হাসান মোট ১ হাজার ৭৭৫ জন যুদ্ধাপরাধীর তালিকা জমা দিয়েছেন৷

প্রতিবেদন: হারুন উর রশীদ স্বপন, ঢাকা, সম্পাদনা: সঞ্জীব বর্মন