‘বাংলাদেশ ক্রিকেট টিমের জন্য বিদেশি কোচই ভালো' | পাঠক ভাবনা | DW | 16.07.2019
  1. Inhalt
  2. Navigation
  3. Weitere Inhalte
  4. Metanavigation
  5. Suche
  6. Choose from 30 Languages

পাঠক ভাবনা

‘বাংলাদেশ ক্রিকেট টিমের জন্য বিদেশি কোচই ভালো'

‘‘আমাদের ক্রিকেট অনেক দূর এগিয়েছে৷ আমাদের ক্রিকেটকে শেষ করে দিবেন না৷ সুজন ভাই ভালো মানুষ তবে কোচ হিসেবে কোনো অংশেই যোগ্য না৷'' এই মন্তব্য ডয়চে ভেলের ফেসবুক পাতায় একজন পাঠকের৷ এই পাঠকের সাথে সুর মিলিয়েছেন আরো অনেক পাঠক৷

‘দিন বাড়ছে আমাদের এক্সপেক্টেশনও বাড়ছে৷ বাকি দল সামনে যাচ্ছে আমরা শুধু পেছনে কেনো যেতে চাই? মানব জাতির এভুলেশনের পাশাপাশি আমাদের ক্রিকেটের মানেরও এভুলেশন হতে হবে'- মনে করেন পাঠক জ্যাম আর চৌধুরী৷

খালেদ সুজন  ক্রিকেট টিমের কোচ হোক তা পাঠক সুবোধ কোনোভাবেই চাননা৷ তিনি লিখেছেন, ‘‘কখনোই না, এখন বাংলাদেশের যে অবস্থা তা যে কোন দলের জন্য হুমকি৷ সুজন ভাই যদি কোচ হয় তাহলে কেনিয়ার সাথেও হারবে৷ তবে মোর্শেদ চৌধুরী মতে কোচ যদি দেশি হয় তাহলে সালাউদ্দিনকে করতে হবে কারণ তাকে সাকিব এবং তামিমও গুরু মানেন৷''

সুজনকে কোন স্কুল টিমের কোচ করা যেতে পারে-এই মন্তব্য শফিউল আলমের৷ মো.আরিফের ধারনা বাংলাদেশ ক্রিকেট টিমের জন্য বিদেশি কোচই নাকি ভালো৷

এদিকে পাঠক ওমরও সুজনকে কোনোভাবেই কোচ হিসেবে মানতে রাজি নন৷ আর সুজন কোচ হলে নাকি আমিনূর রহমান  খেলা দেখাই ছেড়ে দেবেন৷

 সুজন কোচ হলে আগামী বিশ্বকাপে বাংলাদেশ খেলার সুযোগ হারাবে বলে মনে করেন পাঠক মো.মোস্তাফিজুর রহমান৷

তুষার বিশ্বাস, সাজ্জাদুর রহমান, দাউদ হোসেন, সৈকত হাসান সোহাগসহ অনেকেই চান না যে সুজন বাংলাদেশ ক্রিকেট টিমের কোচ হোক৷ তবে মাশরাফি নাকি  টিমের জন্য শতকরা ১০০ ভাগই ঠিক আর একথা জানিয়েছেন ডয়চে ভেলের পাঠক আকাশ জয়৷

‘যার হাত ধরে সাকিবের মত একজন অলরাউন্ডার হতে পারে, আমরা তাকেই চাই অর্থাত সালাউদ্দিন স্যারকে'- এই মন্তব্য মো.কাদিরের৷

আর নাইমুল ইসলামের মতে হাবিবুল বাশার হলে ভালো হয়৷ তিনি সুজনকে নিয়ে একটু সন্দীহান, প্রশ্ন  সুজন কি পারবে?

এদিকে ডয়চে ভেলের পাঠক মোর্শেদ হাসিব হাসান শুধু ছোট্ট করে লিখেছেন ‘জোস'  এটা তিনি সুমন সম্পর্কে না ডয়চে ভেলের ফেসবুক লাইভ সম্পর্কে তা ঠিক বোঝা গেলোনা৷

পাঠক মাজেদুল হাসান শিশির লিখেছেন, ‘অস্ট্রেলিয়া থেকে কোচ আনুক, আর বাংলাদেশি হলে আমিনুল ইসলাম বুলবুলকে চাই৷'

সংকলন: নুরুননাহার সাত্তার

সম্পাদনা: খালেদ মুহিউদ্দীন

নির্বাচিত প্রতিবেদন