1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

ব্ল্যাক ফরেস্টের ফ্যাশন

২৭ জুলাই ২০১৭

অনেক পেশাদারী ফটোগ্রাফারদের কাছে ছবি তোলা নেশার পর্যায়ে পড়ে৷ জার্মানির এক আলোকচিত্রী কম বয়সেই হাতেখড়ির পর আদর্শ মুহূর্তের ছবির সন্ধানে ঘুরে বেড়াচ্ছেন৷ ব্ল্যাক ফরেস্ট অঞ্চলের পোশাককে নতুন ভাবে তুলে ধরছেন তিনি৷

https://p.dw.com/p/2hBxe
ছবি: Reuters/Vincent Kessler

ব্ল্যাক ফরেস্টের ফ্যাশন

আলোকচিত্রী হিসেবে সেবাস্টিয়ান ভেয়ারলে-র উৎসাহের শেষ নেই৷ ‘‘ক্যামেরা ছাড়া বাইরে বেরোলে মনে হয় কিছু যেন নেই৷ আমার সব সময়ে বিশেষ মুহূর্তের সন্ধান করি৷ পোর্ট্রেটের ক্ষেত্রে সেটা হলো অভিব্যক্তি৷....অবশ্যই সব খুঁটিনাটি বিষয় ঠিক হতে হয়৷ নিখুঁত ছবি তোলাই আমার লক্ষ্য৷....ছবি দেখাতে না পারলে আর তার কী মূল্য! দীর্ঘ সময় ধরে হার্ড ডিস্কে পড়ে থাকলে সেগুলি কার্যত মূল্যহীন হয়ে পড়ে৷''

আঞ্চলিক পোশাক, পরিচিত মডেল৷ সেবাস্টিয়ান ভেয়ারলে ব্ল্যাক ফরেস্ট অঞ্চলে নিজের স্টুডিওতে এভাবেই কাজ করেন৷ তিনি বলেন, ‘‘এই ছবি নিয়ে অনেক মাতামাতি হয়েছে, মানুষের সেগুলি খুব পছন্দ হয়েছে৷ ভাইরাসের মতো ছড়িয়ে পড়ছে, তবে ইতিবাচক ভাইরাস৷ খুবই তীব্র প্রতিক্রিয়া বটে৷''

খুঁটিনাটি বিষয়ের দিকে তাঁর তীক্ষ্ণ নজর৷ সঠিক মুহূর্ত বেছে নিতে ওস্তাদ৷ নিজেকে শুধু পরিশ্রমী বলেন সেবাস্টিয়ান ভেয়ারলে৷ সব জায়গায় সব সময়ে ছবি তুলে বেড়াচ্ছেন তিনি৷ নিসর্গ, মানুষ, পশু – সবই তাঁর বিষয়বস্তু৷

বেশ কম বয়সেই ফটোগ্রাফির নেশা তাঁকে ধরেছিল৷ একটি ক্যামেরা উপহার পেয়েই তিনি ছবি তোলা শুরু করেন৷ প্রথমদিকের একটি ছবির শিরোনাম ছিল ‘কস্টিউম পরে সেল্ফি'৷ তখন কেউ ভাবে নি, যে সেবাস্টিয়ান ২০ বছর পর ব্ল্যাক ফরেস্ট অঞ্চলের ফ্যাশানকে নতুন রূপ দেবেন৷ প্রথমে অবশ্য তাঁকে একটি প্রথাগত পেশা বেছে নিতে হয়েছিল৷ কিন্তু ফটোগ্রাফির টান ছিল বেশ তীব্র৷ সেবাস্টিয়ান ভেয়ারলে বলেন, ‘‘হাতে ক্যামেরা ধরে শাটার টিপলে বড় ভালো লাগে৷ ফটোগ্রাফির ক্ষেত্রে এই অনুভূতির আলাদা মজা আছে৷ কিছুটা নেশাও বটে৷''

সব সময়ে তিনি আদর্শ মুহূর্তের খোঁজ চালিয়ে যাচ্ছেন৷ তবে নিজের পছন্দের জায়গা তিনি আগেই খুঁজে পেয়েছেন৷

সুসে কেসেল/এসবি

স্কিপ নেক্সট সেকশন এই বিষয়ে আরো তথ্য

এই বিষয়ে আরো তথ্য