1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

ভূমি রেজিস্ট্রেশন

হারুন উর রশীদ স্বপন, ঢাকা২৭ ডিসেম্বর ২০১২

এবার থেকে ভূমি রেজিস্ট্রেশন এবং মালিকানা সবই হবে কম্পিউটারে, ডিজিটাল পদ্ধতিতে৷ এর ফলে ভূমির মালিকানা নিয়ে জটিলতা কমবে৷ কমবে মামলা মোকদ্দমাও৷ বললেন ‘ডাটা সফট’-এর চেয়ারম্যান মাহবুব জামান৷

https://p.dw.com/p/179Z4
Online library © viperagp #32924236 - Portfolio ansehen
Bildung Online-Library Bücherei Wissen Internetছবি: Fotolia

নতুন জমি কিনলে প্রথমই আসে জমি রেজিস্ট্রেশনের প্রশ্ন৷ আর জমির মালিকানা কার – তা নির্ধারণ৷ বাংলাদেশে এ দুটি কাজই সময় সাপেক্ষ এবং জটিল৷ কিন্তু এই জটিলতা এড়াতে ভূমি রেজিস্ট্রেশনকে ডিজিটাল পদ্ধতির আওতায় আনার কাজ শুরু হয়েছে৷ আর এ কাজ করছে ‘ডাটা সফট' নামের একটি প্রতিষ্ঠান৷ প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যান মাহবুব জামান ডয়চে ভেলেকে জানান যে, তারা সরকারের সঙ্গে চুক্তি বদ্ধ হয়ে এই কাজ করছেন৷ প্রথম পর্যায়ে পরীক্ষামূলকভাবে কয়েটি ভূমি রেজিস্ট্রেশন অফিসে সংস্কার কাজ শুরু হবে৷ সারা দেশের ভূমি রেজিস্ট্রেশন ডিজিটাল পদ্ধতির আওতায় আসবে আগামী চার বছরের মধ্যে৷

এর সঙ্গে জমির রেকর্ডপত্রও ডিজিটাল করতে হবে৷ সে কাজও শুরু হবে শিগগিরই৷ আর সেটা যদি হয়, তাহলে বাংলাদেশে জমিজমা নিয়ে প্রতারণা বা মালিকানা নির্ধারণের সংকট থাকবে না বলে জানান মাহবুব জামান৷

বাংলাদেশে যত মামলা মোকদ্দদমা হয়, তার ৮০ ভাগেরও বেশি হয় জমিজমা নিয়ে৷ প্রতি বছর দাঙ্গা হাঙ্গামার অধিকাংশের মূলে থাকে এই জমিজমা৷ হাতে লেখা পদ্ধতিতে রেজিস্ট্রেশন এবং রেকর্ড সংরক্ষণের কারণেই এই সমস্যা৷

মাহবুব জামান জানান, ভারতেও ভূমি ব্যবস্থাপনা এবং রেকর্ডপত্র রাখা হয় ডিজিটাল পদ্ধতিতে৷ কিন্তু বাংলাদেশ এক্ষেত্রে পিছিয়ে আছে৷ এর কারণ হিসেবে অনেকে মনে করেন যে, আধুনিক পদ্ধতি চালু হলেই বহু মানুষ তাঁদের পেশা হারাবেন৷ অথচ মাহবুব জামানের মতে, এতে কাজ কমবে না, বরং কাজের সুযোগ আরো বাড়বে৷

স্কিপ নেক্সট সেকশন এই বিষয়ে আরো তথ্য

এই বিষয়ে আরো তথ্য