1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

যুক্তরাষ্ট্র-চীন বাণিজ্য সংকট

৭ জুন ২০১৮

অ্যামেরিকার সঙ্গে শুরু হওয়া বাণিজ্যিক দ্বন্দ্বকে আর বাড়তে দিতে চায় না চীন৷ বেইজিং জানিয়েছে, শেষ দফা বৈঠকে ‘কিছু সুনির্দিষ্ট অগ্রগতি' হয়েছে৷  

https://p.dw.com/p/2z4PI
ছবি: picture alliance / Pacific Press

বৃহস্পতিবার চীনের বাণিজ্য মন্ত্রণালয় জানায়, দুই দেশের মধ্যে সবশেষ আলোচনাটি সম্প্রতি সৃষ্টি হওয়া বাণিজ্যিক দ্বন্দ্ব সমাধানের পথেই এগিয়েছে৷

চীন বলছে, সংকট সুরাহা করতে অ্যামেরিকার সাথে বাণিজ্য ঘাটতি কমিয়ে আনার লক্ষ্যে সেখান থেকে আমদানি বাড়ানোর কথা চিন্তা করা হচ্ছে৷

চীন-অ্যামেরিকা বাণিজ্য ঘাটতি ৩৭৫ বিলিয়ন ডলারের৷

রয়টার্সের প্রতিবেদন অনুযায়ী, চীনের সাথে তার বাণিজ্য ঘাটতি কমিয়ে আনতে ট্রাম্প প্রশাসন চীন সরকারকে বাড়তি ৭০ বিলিয়ন ডলারের অ্যামেরিকান কৃষি ও জ্বালানি পণ্য আমদানির প্রস্তাব দিয়েছে৷ এ ধরনের চুক্তি সাম্প্রতিক সমস্যা সমাধানে কতটুকু ভূমিকা রাখবে তা নিয়ে অবশ্য বিভিন্ন মহলে সন্দেহ রয়েছে৷

মঙ্গলবার অ্যামেরিকার প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প চীন থেকে ১৫০ বিলিয়ন পণ্যের বেশি আমদানি করা হলে বাড়তি শুল্ক নেওয়ার নির্দেশ দেন৷

সেই হিসেবে জুনের ১৫ তারিখের মধ্যে চীন থেকে যে ৫০ বিলিয়ন ডলারের সমপরিমাণ পণ্য অ্যামেরিকায় আমদানি করা হবে, তার উপর শুল্ক বসবে৷

এদিকে, অ্যামেরিকার ট্রেজারি ডিপার্টমেন্ট দেশটিতে চীনের বিনিয়োগও কমানোর ব্যাপারে কিছু পদক্ষেপ নিয়েছে৷ বিশেষ করে অ্যামেরিকার প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোতে চীনা বিনিয়োগের রাশ টানতে চাইছে সংস্থাটি৷

ডোনাল্ড ট্রাম্পের বাড়তি শুল্ক আরোপের ঘোষণায় দুই দেশের মধ্যে সব ধরনের চুক্তি বাতিলের হুমকি দিয়েছিল৷

তবে চীনে বিনিয়োগে অ্যামেরিকার জন্য নিয়ন্ত্রিত যৌথ বিনিয়োগ নীতিমালা এবং বিদেশি বিনিয়োগকারীদের সে দেশের বাজারে অনুপ্রবেশের সুবিধা নিয়ে দুইদেশের বৈঠকে কোনও আলোচনা হয়েছে কিনা গণমাধ্যমগুলো সেটি জানায়নি৷  

এইচআই/এসিবি (রয়টার্স, এএফপি)

স্কিপ নেক্সট সেকশন এই বিষয়ে আরো তথ্য