1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

শেষ মুহূর্তে গোল, বুন্দেসলিগায় বিজয়ী বায়ার্ন

২১ আগস্ট ২০১০

বায়ার্ন মিউনিখের ফাটাফাটি শুরু হল বুন্দেসলিগার দ্বিতীয় দৌড়ে৷ বুন্দেস বিস্ময় ভোল্ফসবুর্গকে বায়ার্ন গুঁড়িয়ে দিয়েছে শেষ মুহূর্তে৷ ফলাফল হয়েছে ২-১৷ তবে, তারুণ্যের দাপটে ভোল্ফসবুর্গও খুব খারাপ খেলেনি৷

https://p.dw.com/p/OsuV
বাস্টিয়ান সোয়াইনস্টাইগারছবি: AP

গত মরশুমের চ্যাম্পিয়ন দল ছিল বায়ার্ন মিউনিখ৷ আর এবারে কড়া লড়াই করতে আসা চ্যালেঞ্জার তথা শিরোপা প্রত্যাশী ভোল্ফসবুর্গ শিরোপা জিতেছিল ২০০৮-০৯ মরশুমে৷ শুক্রবারের খেলাটা নিয়ে বেশ আগ্রহ তৈরি হয়েছিল জার্মানিতে৷ কিন্তু মিউনিখে বায়ার্নের ঘরের মাঠে খেলা শুরু হওয়ার মাত্র নয় মিনিটে ভোল্ফসবুর্গের জালে বল জড়িয়ে দেন বায়ার্নের তারকা ম্যুলার৷ বিশ্বকাপে সর্বোচ্চ গোল দিয়ে টোমাস ম্যুলার সোনার বুট জিতে এসেছেন৷ ম্যুলারের গোল দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতেই শোধ করে দিয়ে যান এডিন জেকো৷ কিন্তু এরপর থেকেই আক্রমণ প্রতি আক্রমণ ছাড়া আর কিছু বাকি ছিলনা খেলায়৷ একেবারে শেষ মুহূর্তে অর্থাৎ ইনজুরি টাইমের খেলা যখন আর কয়েক সেকেন্ড বাকি, ভোল্ফসবুর্গের ঘরে প্রথম ম্যাচ ড্র করার এক পয়েন্ট প্রায় ঢুকে গেছে, সে সময়ই বাস্টিয়ান সোয়াইনস্টাইগারের অসামান্য শট৷ রিবেরির কাছ থেকে একটা চমত্কার বাড়ানো বল পেয়ে গিয়েছিলেন সোয়াইনস্টাইগার৷ সামনে ওপেন নেট৷

‘তাই এই ম্যাচটা শেষ মুহূর্তে রিলিফ দিয়েছে৷' বলছিলেন ম্যুলার৷ খেলার পর৷ সাংবাদিক সম্মেলনে৷ ভোল্ফসবুর্গের খেলাও বেশ টানটান৷ শোনা গেছে সব মহল থেকেই প্রশংসা৷ এবারের লিগ মরশুমে ভোল্ফসবুর্গের ডিফেন্স বড় দলগুলোকে বেগ দেবে৷ স্বীকার করে নিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা৷

আপাতত তাই স্টিভ ম্যাকলারেনের কোচিং-এ ভোল্ফসবুর্গ এটুকু স্বান্ত্বনা নিয়েই গুটি গুটি পায়ে নিজেদের ডেরায়৷

প্রতিবেদন: সুপ্রিয় বন্দ্যোপাধ্যায়

সম্পাদনা: আরাফাতুল ইসলাম