নতুন দিল্লি, ভারত থেকে বন্ধু সুভাষ চক্রবর্তী লিখেছেন – ‘জার্মান পররাষ্ট্রনীতি কোন পথে?' লেখাটি থেকে জার্মান পররাষ্ট্রনীতির লক্ষ্য ও ইউক্রেন সংকটে জার্মানির কূটনৈতিক প্রচেষ্টার কথা জানলাম৷
বিশেষ করে ডয়চে ভেলেকে দেওয়া জার্মান পররাষ্ট্রমন্ত্রী স্টাইনমায়ারের সাক্ষাৎকার থেকে জানতে পারলাম এ সম্পর্কে বিস্তারিত৷ ‘অভিবাসীদের জন্য নতুন স্বর্গ – জার্মানি' লেখাটিও বেশ নজর কেড়েছে৷ অভিবাসনের ক্ষেত্রে ২০১১ সালে জার্মানির পঞ্চম স্থান থেকে ২০১২ সালে দ্বিতীয় স্থানে উঠে আসা বেশ লক্ষণীয়৷ কিন্তু ওইসিডি-র সমীক্ষা অনুযায়ী, সংকটপীড়িত দেশগুলি থেকে আগত অনেকেই কিছু দিনের মধ্যেই আবার জার্মানি পরিত্যাগ করার প্রবণতা থেকে একটা প্রশ্ন জাগে যে, ‘সত্যিই কি বহিরাগতদের স্বর্গ জার্মানি?'
বিশ্বকাপ ফুটবল তো প্রায় এসেই গেল৷ কিন্তু খেলার পাতায় অংশগ্রহণকারী দেশগুলির দলগত অবস্থান নিয়ে কোনো লেখা পাচ্ছি না৷ যাই হোক, আমি কিন্তু সব সময় ডয়চে ভেলের সাথেই আছি৷ সুভাষ চক্রবর্তী, নতুন দিল্লী, ভারত থেকে কথাগুলো এভাবেই লিখেছেন৷
হরিপুর, পাবনা, বাংলাদেশ থেকে ডা. এস এম এ হান্নান লিখেছেন, ‘‘৩৮ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড তাপমাত্রায় বসে থেকেও আপনাদের হিমেল হাওয়ার শুভেচ্ছা জানাই৷ আশা করি দপ্তরের সবাই কুশলে আছেন৷ আমার প্রিয় অনুষ্ঠান অন্বেষণ নিয়মিত দেখছি স্ত্রী, সন্তান, বন্ধু-বান্ধব মিলে৷ অপূর্ব, ‘আনকমন', ব্যতিক্রমধর্মী অনুষ্ঠান প্রচারের জন্য ডয়চে ভেলে আজও পাঠকের কাছে সমাদৃত৷ ইতিমধ্যই বেশ কটি পর্ব প্রচার হলো, বরাবর সাথে থাকতে না পারলেও মোটামুটি দেখেছি৷ তবে বর্তমানে ‘পাঠক ভাবনা' পাতায় পাঠকের মতামত খুব একটা দেখছি না৷ তাই আমি পাঠক বন্ধুদের অনুরোধ করছি আবার ডয়চে ভেলেতে আপনাদের সুচিন্তিত মতামত পাঠান৷''
সংকলন: নুরুননাহার সাত্তার
সম্পাদনা: দেবারতি গুহ