সঠিক উত্তরদাতাদের মধ্য থেকে লটারির মাধ্যমে বিজয়ী নির্ধারণ করা হয়েছে৷ এবারের বিজয়ী হয়েছেন মাজহারুল ইসলাম তানিম, তাঁর পুরো ঠিকানা তানিম স্যানেটারী, ডাকঘর: বিরামপুর, জেলা: দিনাজপুর৷ প্রিয় তানিম , আপনাকে অভিনন্দন! আর হ্যাঁ, আপনার ঠিকানা আমরা পেয়ে গেছি, কাজেই আর পাঠানোর প্রয়োজন নেই৷ আগামী কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই আপনার পুরস্কারটি পাঠিয়ে দেওয়া হবে৷ প্রাপ্তিসংবাদ জানালে ভালো লাগবে৷
বিজয়ী বন্ধুদের কাছে বিশেষ অনুরোধ: পুরস্কার পেতে দেরি হচ্ছে বা পুরস্কার হাতে না পাওয়া অভিযোগ যাঁদের, তাঁরা সবসময় নামের সাথে নিজেদের পোস্টাল অ্যাড্রেসটিও লিখবেন, কেমন?
-
যেসব দেশের শিশুরা সবচেয়ে কম স্কুলে যায়
লাইবেরিয়া
লাইবেরিয়ার ৬২ শতাংশ শিশুই স্কুলে যায় না৷ তাই তারাই আছে এক নাম্বারে৷
-
যেসব দেশের শিশুরা সবচেয়ে কম স্কুলে যায়
দক্ষিণ সুদান
দক্ষিণ সুদান আছে দ্বিতীয় স্থানে৷ সে দেশের ৫৯ শতাংশ শিশু স্কুলে যায় না৷
-
যেসব দেশের শিশুরা সবচেয়ে কম স্কুলে যায়
ইরিত্রিয়া
ইরিত্রিয়ারও ৫৯ শতাংশ শিশু স্কুলে যায় না৷ তাই দক্ষিণ সুদানের সঙ্গেই আছে তারা৷
-
যেসব দেশের শিশুরা সবচেয়ে কম স্কুলে যায়
আফগানিস্তান
আফগানিস্তানের অবস্থা একটু ভালো৷ দেশটির শতকরা ৪৬ ভাগ শিশু স্কুলে যায় না৷
-
যেসব দেশের শিশুরা সবচেয়ে কম স্কুলে যায়
সুদান
আফ্রিকার আরেক দেশ সুদানের মাত্র ৪৫ শতাংশ শিশু শিক্ষার সুযোগ থেকে বঞ্চিত৷
-
যেসব দেশের শিশুরা সবচেয়ে কম স্কুলে যায়
জিবুতি
জিবুতিও আফ্রিকার দেশ্৷ সে দেশের ৪৩ শতাংশ শিশু স্কুলে যায় না৷
-
যেসব দেশের শিশুরা সবচেয়ে কম স্কুলে যায়
গিনি প্রজাতন্ত্র
আফ্রিকার এই দেশটিরও শিশুশিক্ষার অবস্থা খুব খারাপ৷ ইকোয়েটোরিয়াল গিনির ৪২ শতাংশ শিশু স্কুলে যায় না৷
-
যেসব দেশের শিশুরা সবচেয়ে কম স্কুলে যায়
নাইজার
এটিও আফ্রিকার দেশ৷ সেখানে শতকরা ৩৮ ভাগ শিশু স্কুলে গিয়ে লেখাপড়া শেখার সুযোগ পায়নি৷
-
যেসব দেশের শিশুরা সবচেয়ে কম স্কুলে যায়
মালি
মালি-ও আফ্রিকা মহাদেশের দেশ৷ সে দেশের ৩৬ শতাংশ শিশু কখনো স্কুলে যায়নি৷
-
যেসব দেশের শিশুরা সবচেয়ে কম স্কুলে যায়
নাইজেরিয়া
ইউএন ওয়াচের তালিকার দশ নম্বরে আছে নাইজেরিয়া৷ সে দেশের শতকরা ৩৪ ভাগ শিশু স্কুলে যায় না৷
লেখক: বিবেক কুমার/এসিবি
কুইজ প্রতিযোগিতায় যাঁরা অংশ নিয়েছেন তাঁদের সবাইকে আন্তরিক ধন্যবাদ৷ আর বন্ধুদের সবার কাছে আমাদের অনুরোধ, আপনাদের বন্ধুদেরও এই প্রতিযোগিতার কথা জানাবেন৷ জানাবেন ডয়চে ভেলের টেলিভিশন অনুষ্ঠান অন্বেষণ এবং ওয়েবসাইটের কথা৷ অন্বেষণ অনুষ্ঠানের হ্যাশট্যাগও রয়েছে৷ বাংলায় #অন্বেষণ আর ইংরেজিতে #onneshon লিখে ফেসবুক, টুইটারে মন্তব্য করা যাবে৷
ডয়চে ভেলের সকল বন্ধুদের জন্য রইলো শুভেচ্ছা৷
ডয়চে ভেলে বাংলা বিভাগ
-
সাইকেলের পূর্ণ হলো ১৫০ বছর
সাইকেলের উদ্ভাবক কে?
ফ্রান্সের পিয়ের মিশো এবং যুক্তরাষ্ট্রের পিয়ের লালেমেন্ট – এই দু’জন প্রথম প্যাডেল চালিত সাইকেল আবিষ্কার করেন৷ তবে দু’জনের কে আসল উদ্ভাবক তা কিন্তু আজও সঠিকভাবে জানা যায়নি৷ যদিও ১৮৬৬ সালের ২০ নভেম্বর পিয়ের লালেমেন্ট সাইকেল উদ্ভাবনের জন্য তাঁর দেশে স্বীকৃতি লাভ করেন৷
-
সাইকেলের পূর্ণ হলো ১৫০ বছর
বিশেষ টায়ার
১৮৭০ সালের পরে ব্রিটেনে আরো দ্রুত, সুন্দর এবং উঁচু সাইকেল তৈরি করেন জেমনস স্টার্লি ও উইলিয়াম হিলম্যান৷ তবে সেগুলোর মান তেমন উন্নত না হওয়ায়, সেসময় কিছু গুরুতর দুর্ঘটনা ঘটে৷ যে কারণে পরে আর এগুলোকে রাস্তায় চলতে দেখা যায়নি৷ তবে ১৮৮৮ সালে সাইকেলে নিডাররাড ও ডানলপ কোম্পানির চাকা লাগানোর ফলে দুই চাকার বাহনের ব্যাপক উন্নয়ন ঘটে৷
-
সাইকেলের পূর্ণ হলো ১৫০ বছর
ট্যুর দ্য ফ্রঁস ১৯০৩
১৯০৩ সালের ১ জুলাই থেকে ১৯ জুলাই পর্যন্ত প্রথমারের মতো ফ্রান্সে ট্যুর দ্য ফ্রঁস শুরু হয়৷ আর ছয় রাউন্ডের এই প্রতিযোগিতায় মোট ২৪২৮ কিলোমিটার সাইকেল চলান প্রতিযোগিরা৷ তবে ট্যুর দ্য ফ্রঁস-এর প্রথম বিজয়ী হন ফরাসি চালক মরিস গাঁরা৷
-
সাইকেলের পূর্ণ হলো ১৫০ বছর
মাউন্টেনবাইক অলিম্পিক
সাইকেল অলিম্পিক প্রথমবারের মতো স্থান লাভ করে ১৯৯৬ সালে৷ আর প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে মোট ৮৮জন প্রতিযোগী৷ সাইকেল অলিম্পিক প্রথম অনুষ্ঠিত হয় যুক্তরাষ্ট্রে অ্যাটলান্টার কাছে, জর্জিয়া আন্তর্জাতিক হর্স পার্কে৷
-
সাইকেলের পূর্ণ হলো ১৫০ বছর
পরিবহন মাধ্যম
সারা বিশ্বে সাইকেল এখনো একটি অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ পরিবহন মাধ্যম৷ ছবিতে ভিয়েতনামের রাস্তায় একজন ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীকে সাইকেলে তাঁর পণ্য সামগ্রী পরিবহন করতে দেখা যাচ্ছে৷
-
সাইকেলের পূর্ণ হলো ১৫০ বছর
স্বপ্নের সাইকেল টানডেম
একসাথে আনন্দ করার মজাই আলাদা! আর সেজন্য সাইকেলে যোগ হয় দু’টো সিট৷ তবে যিনি সাইকেল চালান, অর্থাৎ প্রথম সিটের চালককে বলা হয় পাইলট বা ক্যাপ্টেন৷ টানডেমে পেছনের সিটের সঙ্গীর পাইলটকে সঙ্গ দেওয়া ছাড়া তেমন কিছু করার থাকে না৷