দুই বাংলাদেশিকে জাতিসংঘের সম্মান
১৯ জুন ২০১৯২০১৪ সালে প্রথম নারী পাইলট হিসেবে সেনাবাহিনীতে যোগ দেন তামান্না-ই-লুৎফী এবং নাইমা হক৷ আন্তরিকতা ও দক্ষতার নতুন স্বীকৃতি পেতে দেরি হয়নি৷ ২০০৩ সাল থেকে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে যোগ দিচ্ছেন বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর সদস্যরা৷ ২০১৭ সালে জাতিসংঘ শান্তি মিশনে যোগ দিতে তামান্না আর নাইমাও যান কঙ্গোতে৷সাব সাহারান দেশটিতে কেমন আছেন তারা? নতুন দায়িত্বে কেমন করছেন তারা?
প্রশ্নগুলোর উত্তর পেতে একটা ভিডিও দেখলেই চলবে৷ইউটিউবে ভিডিওটি পোস্ট করেছে জাতিসংঘ৷
ভিডিওর শিরোনাম দেয়া হয়েছে ‘বাংলাদেশি ফিমেল পাইলটস ফ্লাইং ফরোয়ার্ড', অর্থাৎ বাংলাদেশের নারী বৈমানিকরা উড়ে এগিয়ে চলেছেন৷ ভিডিওতে যশোরের মেয়ে তামান্না আর ঢাকার মেয়ে নাইমা বলেছেন তাদের জীবনের গল্প৷ নারীর ক্ষমতায়নের এই উজ্জল দুই দৃষ্টান্তের অনুসারী আজ অনেকেই হতে চান৷ তবে একটা কথা খুব স্পষ্ট করে বলেছেন তারা– ‘নারী পাইলট' নয়, পাইলট হিসেবে দেখা হলেই ভালো লাগে তাদের৷
এসিবি/কেএম