‘ভেজালমুক্ত খাবার চাই, সুস্থভাবে বাঁচতে চাই’ | পাঠক ভাবনা | DW | 05.02.2013
  1. Inhalt
  2. Navigation
  3. Weitere Inhalte
  4. Metanavigation
  5. Suche
  6. Choose from 30 Languages

পাঠক ভাবনা

‘ভেজালমুক্ত খাবার চাই, সুস্থভাবে বাঁচতে চাই’

বাংলাদেশে ভেজাল মেশানো কনডেন্স মিল্ক, জুস, সরিষার তেল, মরিচের গুড়া, হলুদের গুড়া সেবন করে মানুষের পেটের পীড়া, কিডনি সমস্যা, এমনকি ক্যান্সারও বাড়ছে – এ কথা জানলাম ডয়চে ভেলে থেকে প্রচারিত অনুষ্ঠানে৷

উক্ত মন্তব্যটি শ্রোতাবন্ধু সাইফুল ইসলাম থান্দারের৷ প্রতিবেদনটি তাঁর কাছে খুবই জরুরি বলে মনে হয়েছে৷ আর তাই জনগণকে সচেতন করার লক্ষ্যে প্রতিবেদনটি আবারো প্রচারের অনুরোধ করেছেন তিনি ই-মেলে৷

‘‘ভোগ্যপণ্যে ভেজাল নিয়ে বন্ধুদের প্রত্যক্ষ অভিজ্ঞতা আছে কিনা বা এর প্রতিকার কি হতে পারে?'' এটা ছিল ফেসবুকে আমাদের প্রশ্ন৷

এর উত্তরে নিজাম উদ্দিন নয়ন জানিয়েছেন, ‘‘এর প্রতিকার যাবজ্জীবন কারাদণ্ড৷''

আনোয়ার কবির রোকন লিখেছেন, ‘‘ভোগ্যপণ্যে ভেজাল বন্ধ করতে কঠোর আইন ও আইনের প্রয়োগ দরকার৷''

কামাল হোসেনের পরামর্শ, ‘‘এক বছর এসব খাবার কেনা থেকে বিরত থাকতে হবে এবং গ্রাম থেকে টাটকা খাবার কিনে আনতে হবে৷''

সুনীল বরণ দাস জানিয়েছেন, ভারতে খাদ্যে ভেজালের কারণে ক্রেতা সুরক্ষা আইন হলেও কাজের কাজ কিছুই হচ্ছে না৷ গ্রামেও চাল, আলু, সবজিতে চলছে ভেজাল মেশানো৷

সকালের অনুষ্ঠানে ভোগ্যপণ্যে ভেজাল মেশানো নিয়ে প্রতিবেদনটি খুব ভালো লেগেছে – একথা টেলিফোনে বললেন শ্রোতাবন্ধু মনির হোসেন মনির, সারদা, রাজশাহী থেকে৷ তিনি টেলিফোনে আরো বললেন, ডয়চে ভেলে থেকে প্রচারিত এ রকম সচেতনতামূলক তথ্য তাঁদের খুবই কাজে লাগছে৷ তিনি তাঁর স্কুলের শিক্ষদেরও ডয়চে ভেলের এই অনুষ্ঠানটি রেকর্ড করে রেখে পরে শুনিয়েছেন৷ ডয়চে ভেলে থেকে এই তথ্য পাওয়ার পর তাঁরা সিদ্ধান্ত নিয়েছেন যে, এখন থেকে হলুদ, মরিচ কিনে নিজেদের বাড়িতে গুড়ো করে খাবেন৷ তাহলে হয়ত নানা জটিল রোগ থেকে কিছুটা মুক্ত থাকা সম্ভব হবে, মনে করেন বন্ধু মনির হোসেন৷

- ধন্যবাদ সবাইকে ই-মেল, ফেসবুক এবং টেলিফোনে মতামত জানানোর জন্য৷ এভাবে বন্ধুদের মতামত জানতে পারলে আরো ভালো প্রতিবেদন উপহার দেওয়া সম্ভব৷

সংকলন: নুরুননাহার সাত্তার

সম্পাদনা: দেবারতি গুহ

নির্বাচিত প্রতিবেদন