1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

সোলেইমানির জানাযায় ৩৫ জনের মৃত্যু

৭ জানুয়ারি ২০২০

তেহরানে প্রথম জানাযার মতো কেরমান শহরের জানাযাতেও কাসিম সোলেইমানিকে শেষ শ্রদ্ধা জানালেন লাখো মানুষ৷ সেখানে পায়ের নীচে পড়ে অন্তত ৩৫ জন নিহত ও ৪৮ জন আহত হন৷

https://p.dw.com/p/3VouY
Iran Trauer um General Soleimani in Kerman
ছবি: Getty Images/AFP/A. Kenare

শুক্রবার যুক্তরাষ্ট্রের বিমান হামলায় নিহত হন ইরানের কুর্দ বাহিনীর প্রধান জেনারেল কাসিম সোলেইমানি৷ এ হত্যাকাণ্ডের প্রতিশোধ নেয়া হবে জানিয়ে ইরানে তিনদিনের রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা করে সে দেশের সরকার৷ রাষ্ট্রীয় শোক শেষে সোমবার রাজধানী তেহরানে প্রথম জানাযা হয় সোলেইমানির৷

মঙ্গলবার সোলেইমানি ও তার সঙ্গে নিহত অন্যদের মরদেহ নেয়া হয় সোলেইমানির নিজের শহর কেমরানে৷মরুশহরটির রাস্তার দু'পাশে দাঁড়িয়ে লাখো জনতা ‘জাতীয় বীরদের' শ্রদ্ধা জানান৷শহরের কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত জানাযাতেও উপস্থিত ছিলেন লাখো জনতা৷

উপস্থিত জনতার উদ্দেশ্যে ইরানের রেভোল্যুশনারি গার্ড ফোর্সের নেতা হোসেইন সালামি বলেন, ‘‘জীবিত কাসিম সোলেইমানির চেয়ে শহিদ কাসিম সোলেইমানি অনেক বেশি শক্তিশালী৷শত্রুরা তাকে অন্যায়ভাবে হত্যা করেছে৷''

এ সময় জানাযায় আসা সবাই সমস্বরে বলে ওঠেন, ‘‘ইসরায়ল নিপাত যাক৷ যুক্তরাষ্ট্র নিপাত যাক৷ ট্রাম্প নিপাত যাক৷''

মঙ্গলবারই সোলেইমানিসহ যুক্তরাষ্ট্রের বিমান হামলায় নিহত অন্যদের দাফন হবে৷

সোলেইমানি নিহত হওয়ার পর মধ্যপ্রাচ্য-সংকট নতুন মাত্রা পেয়েছে৷ প্রতিশোধের ঘোষণার পর পারমাণবিক চুক্তি থেকে সরে আসারও ঘোষণা দিয়েছে ইরান৷ ইরাক থেকে যুক্তরাষ্ট্র্রের সব সৈন্য ফেরত পাঠানোর প্রস্তাব পাস করেছে সে দেশের সংসদ৷ জবাবে তার দেশের কোনো ক্ষতি হলে ইরানের ৫২টি স্থানে হামলার হুমকি দিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প৷ পাশাপাশি সৈন্য ফেরত পাঠালে ইরাকের বিরুদ্ধে কঠোর অবরোধ আরোপের হুমকিও দিয়েছেন তিনি৷

এসিবি/কেএম (এএফপি, রয়টার্স, এপি)

স্কিপ নেক্সট সেকশন এই বিষয়ে আরো তথ্য

এই বিষয়ে আরো তথ্য