সঠিক উত্তর ‘মেড ইন জার্মানি' ড্রোনের চাহিদা বাড়ছে৷ সঠিক উত্তরদাতাদের মধ্য থেকে লটারির মাধ্যমে বিজয়ী নির্ধারণ করা হয়েছে৷ এবার বিজয়ী হয়েছেন পুরনো বন্ধু আবদুল কুদ্দুস মাস্টার৷ তাঁর পুরো ঠিকানা হসপিটাল রোড, ভুরুঙ্গামারী, কুড়িগ্রাম, বাংলাদেশ৷ প্রিয় আবদুল কুদ্দুস, আপনাকে অভিনন্দন! আর হ্যাঁ, আপনার ঠিকানা তো আমরা পেয়ে গেছি, কাজেই আর পাঠানোর প্রয়োজন নেই৷ আগামী দুই সপ্তাহের মধ্যেই আপনার পুরস্কারটি পাঠিয়ে দেওয়া হবে৷ প্রাপ্তিসংবাদ জানালে ভালো লাগবে৷
কুইজ প্রতিযোগিতায় যাঁরা অংশ নিয়েছেন তাঁদের সবাইকে আন্তরিক ধন্যবাদ৷ আর বন্ধুদের সবার কাছে আমাদের অনুরোধ, আপনাদের বন্ধুদেরও এই প্রতিযোগিতার কথা জানাবেন৷ জানাবেন ডয়চে ভেলের টেলিভিশন অনুষ্ঠান অন্বেষণ এবং ওয়েবসাইটের কথা৷ অন্বেষণ অনুষ্ঠানের হ্যাশট্যাগও রয়েছে৷ বাংলায় #অন্বেষণ আর ইংরেজিতে #onneshon লিখে ফেসবুক, টুইটারে মন্তব্য করা যাবে৷
ডয়চে ভেলের সকল বন্ধুর জন্য রইলো শুভেচ্ছা৷
ডয়চে ভেলে বাংলা বিভাগ
-
ড্রোন দিয়ে তোলা তিমির ছবি
তিমির আচরণ জানা
সাগরে তিমিদের আচরণ সম্পর্কে আরও ভালো করে জানতে মার্কিন বিজ্ঞানীরা এবার ড্রোনের সাহায্য নিচ্ছেন৷ ‘ন্যাশনাল ওশেনিক অ্যান্ড অ্যাটমোস্ফিয়ার এডমিনিস্ট্রেশন’-এর বিজ্ঞানীরা ড্রোনের মাধ্যমে তিমির শিকার ধরার পদ্ধতি ও সামাজিক আচরণ জানার চেষ্টা করছেন৷
-
ড্রোন দিয়ে তোলা তিমির ছবি
অন্তরঙ্গ মুহূর্ত
সাগরের পানির স্তর থেকে প্রায় ৪০ মিটার উঁচু থেকে ড্রোন দিয়ে ছবি তোলা হয়৷ ফলে তিমিরা ছবি তোলার বিষয়টি বুঝতে পারে না৷ তাই তারা স্বাভাবিকভাবেই চলাফেরা করতে পারে৷ ছবিতে দুটো তিমিকে এক অন্তরঙ্গ মুহূর্তে দেখা যাচ্ছে৷
-
ড্রোন দিয়ে তোলা তিমির ছবি
নতুন সুযোগ
ড্রোন ব্যবহারের কারণে বিজ্ঞানীরা এখন একসঙ্গে অনেকগুলো প্রাণী পর্যবেক্ষণ করতে পারছেন৷ তাদের শারীরিক অবস্থার দিকেও নজর রাখা যাচ্ছে৷
-
ড্রোন দিয়ে তোলা তিমির ছবি
পার্থক্য জানা
বামের ছবিটি ভালো করে খেয়াল করুন৷ সেখানে একটি মা তিমির সঙ্গে তার বাচ্চাকে দেখা যাচ্ছে৷ পাশের ছবিটিও তাই৷ কিন্তু বুঝতেই পারছেন বামের চেয়ে ডানের তিমির শারীরিক অবস্থা অনেক ভালো৷ এরকম ছবির কারণে বিজ্ঞানীরা তিমিদের মধ্যে থাকা এরকম পার্থক্য ও তার কারণ বোঝার চেষ্টা করতে পারছেন৷
-
ড্রোন দিয়ে তোলা তিমির ছবি
একটি পরিবার
এরা একই পরিবারের সদস্য৷ ছবির মতোই এই জাতের তিমিরা জীবনের বেশিরভাগ সময় একসঙ্গে চলাফেরা করে৷ ড্রোন না থাকলে কি এমন ছবি দেখা সম্ভব হতো?
লেখক: হানাহ ফুকস/জেডএইচ