আপনাদের খেলাধুলার পাতা পড়ে জানতে পারলাম যে, তালেবান জঙ্গিরা ক্রিকেটের ঈশ্বর শচীনের প্রশংসা করতে নিষেধ করেছে৷ আসলে তারা যে কত নিকৃষ্ট মানুষ, তা তাদের কথা-বার্তাতেই বোঝা যায়৷
আমার মতো শচীন ভক্তদের সকলেরই উচিত এই নিকৃষ্ট মানুষদের এড়িয়ে চলা এবং শচীন অনুসারী হওয়া৷ এভাবেই লিখেছেন রাজীব মন্ডল, শাওন ডিএক্স কর্নার, নাটোর, বাংলাদেশ থেকে৷ তিনি আরো লিখেছেন, ‘‘জার্মান রাষ্ট্রদূতের সাথে আমরাও একাত্ম বোধ করছি এবং বলছি, বিএনপির পাঁচ নেতাকে ছেড়ে দেয়া হোক৷ এটি অবশ্যই একটি যুক্তিসঙ্গত এবং সঠিক দাবি৷''
‘ইসলাম বিদ্বেষ সম্পর্কে বহু খবরই প্রকাশ পায় না' – এই প্রতিবেদনটি পড়ে বগুড়া, বাংলাদেশ থেকে বন্ধু সাগরিকা রায় লিখেছেন, ‘‘আপনাদের সাইটে মুসলিম বিদ্বেষ নিয়ে খুব দরদ দেখছি৷ কিন্তু বাংলাদেশে প্রতিদিন যে হিন্দু বিদ্বেষ চোখে পড়ে – তা নিয়ে কোনো খবর নেই৷ এর কারণ কি? পেট্রো ডলার? আপনারা একটি জরিপ করছেন না কেন? আমি নিশ্চিত যে প্রত্যেক হিন্দু তাঁদের জীবনে ঘটে যাওয়া ইসলামি আক্রমণের কথা বলবে৷ আমি আপনাকে নিশ্চিত করতে পারি, বাংলাদেশের প্রত্যেক হিন্দুর জীবনে হিন্দু বিদ্বেষী মন্তব্যের জালে শিকার হওয়ার ঘটনা আছে৷''
ডয়চে ভেলের বাংলা বিভাগ, জার্মানির বৃহত্তম দুটি দল যে গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুতে আলাপ-আলোচনার মধ্য দিয়ে মহাজোট সরকার গঠনে ঐক্যমতে পৌঁছালেন, তা নিয়ে বিস্তারিত বিশ্লেষণমূলক পরিবেশনার অনুরোধ করেছিলাম৷ কিছুক্ষণ আগে ‘যেসব বিষয়ে সমঝোতার পর জার্মানিতে জোট' শীর্ষক ছবিঘরে ১০টি তথ্যসহ উপস্থাপনা থেকে মহাজোট গঠনের প্রেক্ষাপট সম্পর্কে একটা পরিষ্কার ধারণা পেয়ে গেলাম৷ খুব ভালো লাগলো৷ ঠিক এভাবেই লিখেছেন নতুন দিল্লি, ভারত থেকে বন্ধু সুভাষ চক্রবর্তী৷
সংকলন: দেবারতি গুহ
সম্পাদনা: জাহিদুল হক