বার্লিন প্রাচীরের পতন নিয়ে করা ছবিঘরটি ভালো লাগলো | পাঠক ভাবনা | DW | 11.11.2014
  1. Inhalt
  2. Navigation
  3. Weitere Inhalte
  4. Metanavigation
  5. Suche
  6. Choose from 30 Languages

পাঠক ভাবনা

বার্লিন প্রাচীরের পতন নিয়ে করা ছবিঘরটি ভালো লাগলো

‘‘দুর্ভাগ্য? নাকি আপনাদের কোনো ভুল? নাকি পোস্ট অফিসের ব্যর্থতা? জানিনা এর মধ্যে কোনটি! যাই হোক না কেন আশা করছি বিষয়টি সম্পর্কে আমায় অবহিত করবেন৷''

এই অনুরোধ ভারতের নদীয়া, ফুলিয়ার বন্ধু মনোজিৎ বসাকের৷ তবে ইমেলটি শুরু করেছেন তিনি এভাবে, ‘‘সুপ্রিয় ডয়চে ভেলে, হেমন্তের রঙিন সুবাসের উষ্ণ শুভেচ্ছা জানাই সবাইকে৷ আশা করি সকলে কুশলে আছেন৷ ডয়চে ভেলের সাথে আমার দীর্ঘ ৯ বছরের সম্পর্কে এই প্রথম কিছু প্রাপ্তি ঘটে ছিল গত আগস্ট মাসে৷ আগস্টের ৮-১০ অন্বেষণ কুইজ সপ্তাহে, কুইজ বিজয়ী হয়েছিলাম আমি৷ কুইজ বিজয়ী হওয়ার পর দীর্ঘ তিন মাস অতিবাহিত হয়ে গেল৷ অথচ আজও আমি আমার প্রাপ্য উপহারটি হাতে পেলাম না, জানি না কেন? নাকি আমার দুর্ভাগ্য? নাকি আপনাদের কোনো ভুল? নাকি পোস্ট অফিসের ব্যর্থতা? জানি না এর মধ্যে কোনটি! যাই হোক না কেন আশা করছি আমার ইমেল ঠিকানায় বিষয়টি সম্পর্কে আমায় অবহিত করবেন৷ জানি না আর কোনোদিন ডয়চে ভেলে থেকে কিছু পাবার সুযোগ ঘটবে কিনা আমার৷ যাই হোক ডয়চে ভেলের সাথে ছিলাম, আছি, থাকবো৷ সকলে ভালো থাকবেন৷''

-ভাই মনোজিৎ, জানতে পারলাম আমাদের পাঠানো পুরস্কার আপনার হাতে পৌঁছেনি৷ আপনার মনের অবস্থা আমরা ভালোভাবেই বুঝতে পারছি৷ কিন্তু কি করবো বলুন ? আপনার পুরস্কার কিন্তু অনেক আগেই পাঠানো হয়েছে৷

এবারের ইমেলের বিষয় পুরোপুরি ভিন্ন৷ নতুন দিল্লি থেকে পাঠক সুভাষ চক্রবর্তী পাঠিয়েছেন ইমেলটি৷ তাঁর বক্তব্য এরকম, ‘‘১৯৬১ সালের আগস্ট থেকে ১৯৮৯ এর নভেম্বর পর্যন্ত দীর্ঘ ২৮ বছর ধরে পূর্ব আর পশ্চিম বার্লিনকে পৃথক করা ১৫৫ কিলোমিটার দীর্ঘ এবং ৩.৬ মিটার উঁচু প্রাচীর পতনের ২৫ বর্ষপূর্তিকে স্মরণ করে করা ছবিঘরটি বেশ ভালো লাগলো৷ আমার দুই দুই বার দেখা বার্লিনের বর্নাউআর স্ট্রাসের মেমোরিয়াল সাইটে প্রদর্শিত প্রাচীর টপকাতে গিয়ে নিহত মানুষ ও শিশুদের ফটো আজও আমার মনকে গভীর ভাবে ব্যথাতুর করে তোলে৷''

-লেখার জন্য ধন্যবাদ৷ সবার জন্য রইলো শুভেচ্ছা৷

সংকলন: নুরুননাহার সাত্তার

সম্পাদনা: জাহিদুল হক

নির্বাচিত প্রতিবেদন