১৯৯০ সালের পর থেকে যে ক'বারই নির্বাচন হয়েছে প্রতিবারই কিন্তু প্রধানমন্ত্রী হয়েছেন একজন নারী৷ তারপরেও বারবার আমরা নারীর ক্ষমতায়নের কথা বলি৷ যেখানে দেশের শীর্ষ নেতৃত্বে আছেন একজন নারী, সেখানে বারে বারে কেন এমন প্রশ্ন আসে? আর যে ১০ দফা দাবি জানানো হয়েছে, যার মধ্যে ধর্ম ভিত্তিক রাজনৈতিক তৎপরতা বন্ধ করার কথা বলা হয়েছে – এই ব্যাপারটা বুঝলাম না৷ নারীর ক্ষমতায়নের সাথে ধর্ম ভিত্তিক রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড বন্ধ করার কি হলো? এছাড়া, নারী উন্নয়ন নীতির বাস্তবায়ন পোশাক শিল্পে কর্মরত নারীদের নিরাপত্তা ও সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করা – এইসব ঠিক আছে৷
-
জার্মানিতে অ্যালার্জির প্রবণতা বাড়ছে
অ্যালার্জি – কেমন রোগ সেটা?
জার্মানিতে প্রতি তিনজনের একজনেরই রয়েছে অ্যালার্জির প্রবণতা৷ অ্যালার্জি রোগীর সংখ্যা গত ২০ বছরে বেড়ে দ্বিগুণ হয়ে গেছে৷ ধুলোবাবালি, ফুলের রেণু, খাবার, ধাতু, প্লাস্টিক, রোদ এমন কি কাপড়-চোপড়েও অ্যালার্জি হয়৷ সব মিলিয়ে প্রায় কুড়ি হাজারেরও বেশি ধরণের অ্যালার্জি রয়েছে৷ কাজেই কার কিসে অ্যালার্জি সেটা ঠিকমতো পরীক্ষা করে বের করাও বেশ কঠিন ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে৷
-
জার্মানিতে অ্যালার্জির প্রবণতা বাড়ছে
ফুলের পরাগ বা রেণু থেকে অ্যালার্জি
জার্মানিতে প্রায় দেড়কোটি মানুষ ফুলের রেণুর অ্যালার্জিতে আক্রান্ত৷ জার্মানির বর্তমান আবহাওয়ায় এই রেণু ঘুরে বেড়াচ্ছে৷ বলা যায় যখন থেকে শীত কিছুটা কমতে শুরু করে এবং গাছের নতুন পাতা গজায়, ঠিক তখন থেকেই রোগীদের রেণুর অ্যালার্জি বা ‘হে ফিভার’-এর সমস্যা শুরু হয়৷ অর্থাৎ, দেখা দেয় অনবরত সর্দি, কাশি, হাঁচি, চোখ বা ত্বক চুলকানো – এরকম নানা উপসর্গ৷ বাইরের মুক্ত হাওয়া তখন তাদের জন্য হয়ে ওঠে বিষাক্ত৷
-
জার্মানিতে অ্যালার্জির প্রবণতা বাড়ছে
ফাস্টফুড বা ফলে অ্যালার্জি
অ্যালার্জি যে কোনো বয়সেই প্রথম শুরু হতে পারে৷ কেউ হয়ত গত ২০ বছর প্রতিদিন একটি করে আপেল খেয়ে অভ্যস্ত৷ কোনোদিন কোনো সমস্যা হয়নি৷ অথচ হঠাৎ করেই দেখা দিল তাঁর আপেলে দারুণ অ্যালার্জি৷
-
জার্মানিতে অ্যালার্জির প্রবণতা বাড়ছে
মায়ের দুধের বিকল্প নেই
আগে এমনটা শোনা না গেলেও আজকাল প্রায়ই দেখা যায় বড়দেরসহ শিশুদেরও গরুর দুধে আলার্জি হয়৷ যারা শুধু দুধের ওপর নির্ভরশীল, তাদেরই যদি দুধে অ্যালার্জি হয় তাহলে উপায়? ডাক্তারা পরামর্শ দেন, বাচ্চারা কমপক্ষে ছ’মাস মায়ের দুধ পান করলে যে কোনো অ্যালার্জি হওয়ার প্রবণতা অনেকটাই কমিয়ে দেয়৷
-
জার্মানিতে অ্যালার্জির প্রবণতা বাড়ছে
ধুলোবালির অ্যালার্জি
অনেকেই হয়ত ভাবতে পারেন ধুলোবালি শুধু ভারত-বাংলাদেশের মতো উন্নয়নশীল দেশগুলোতেই আছে৷ আসলে তা নয়, জার্মানির মতো উন্নত এবং পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন একটি দেশেও যে এই অ্যালার্জিতে বহু মানুষ আক্রান্ত৷
-
জার্মানিতে অ্যালার্জির প্রবণতা বাড়ছে
ছারপোকার অ্যালার্জি
ছারপোকা হলো এমন এক পোকা, যে বাসা বাঁধে বিছানায়, অর্থাৎ তোষক বা ম্যাট্রেসে৷ এমনই ছোট ছোট এই পোকাগুলো যে খালি চোখে ঠিকমতো দেখা যায়না৷ এর থেকে বাঁচতে নিয়মিত বিছানার চাদর, বালিশ বদলাতে হবে৷ সম্ভব হলে অ্যান্টি অ্যালার্জি বিছানাপত্রও কিনতে হবে৷
-
জার্মানিতে অ্যালার্জির প্রবণতা বাড়ছে
অ্যালার্জি থেকে কিছুটা বাঁচার উপায়
নানা রকম অসুধ থাকলেও বেশিরভাগ অসুধই সাময়িকভাবে কাজ করে৷ কিছুটা আরামের জন্য অনেকেকে নিতে হয় নিয়মিত ইনজেকশন ও ইনহেলার৷ বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ, রাতে বিছানায় যাবার আগে নিয়মিত অনেকক্ষণ ধরে নাক পানি দিয়ে ধোওয়া, চুল ধুয়ে গোসল করা এবং বাইরেরর কাপড় নিয়ে কখনও বিছানায় না যাওয়া৷
-
জার্মানিতে অ্যালার্জির প্রবণতা বাড়ছে
সন্তান সম্ভবা মায়েদের ধূমপান নিসিদ্ধ
শুধু তাই নয়, শিশুর জন্মের পরও মায়েদের ধুমপান করা বা ধুমপায়ীদের কাছাকাছি একেবারেই থাকা উচিত নয়৷ কারণ, এটাই পরবর্তিতে বাচ্চার অ্যালার্জির বড় কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে৷
-
জার্মানিতে অ্যালার্জির প্রবণতা বাড়ছে
উত্তরাধিকার সুত্রে পাওয়া
বাবা বা মা, একজনের অ্যালার্জির প্রবণতা থাকলে তা সন্তানের ভেতরেও আসে৷ আর যদি দু’জনেরই থাকলে তাহলে শতকরা ৭০/৮০ ভাগ সন্তানেরই অ্যালার্জিতে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভবনা থেকে যায়৷
-
জার্মানিতে অ্যালার্জির প্রবণতা বাড়ছে
জলবায়ু পরিবর্তন
সারা বিশ্বে জলবায়ু পরিবর্তনের সাথে সাথে অ্যালার্জি রোগীর সংখ্যা যে বাড়ছে এতে আর কোনো সন্দেহ নেই৷ নানা ধরণের জিনিসে নানাজনের শরীরে নানাভাবে অ্যালার্জি দেখা দিচ্ছে৷ অ্যালার্জি অ্যাটাক অনেকের শরীরে এমনভাবে দেখা দেয় যে, মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে৷ তাই শুরুতেই এই বিষয়টিকে গুরুত্ব দেওয়া উচিত বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা৷
-
জার্মানিতে অ্যালার্জির প্রবণতা বাড়ছে
ধাতুর তৈরি জিনিসে অ্যালার্জি
মেয়েরা গহনা পরতে চিরদিনই ভালোবাসে৷ তবে আমাদের লক্ষ্য রাখা উচিত যে, সেগুলোতে ধাতু রয়েছে কিনা৷ কারণ শুরুতে অনেকেই জানেন না যে, কোন ধরণের ধাতুতে তাদের অ্যালার্জি হয়৷
-
জার্মানিতে অ্যালার্জির প্রবণতা বাড়ছে
মানুষে মানুষে অ্যালার্জি
যাকে ভালো লাগেনা বা একেবারেই পছন্দ হয়না, এমন মানুষকে দেখলে বা তার সম্পর্কে শুনলেই অনেকের অ্যালার্জি দেখা দেয়৷ তবে এই অ্যালার্জির প্রবণতা বেশিরভাগই কর্মক্ষেত্রে দেখা যায়৷ এর জন্য কোনো ওষুধ নিয়ে গবেষকরা এখনও মাথা ঘামাননি৷ মনোবিজ্ঞানীরা বলেন, একে অন্যের প্রতি সহনশীল হওয়ার মনোভাব থাকলে, এর সমাধান এবং মানসিক শান্তি সম্ভব৷
লেখক: নুরুননাহার সাত্তার
অ্যালার্জি সম্পর্কে আমার মতামত, বাংলাদেশে যে অ্যালার্জি সবচেয়ে বেশি লক্ষ্য করা যায় তা হলো রাজনৈতিক হিংসার অ্যালার্জি৷ এখানে ভিন্নমতের কেউ কাউকে সহ্য করতে পারে না আর এটি শুধু রাজনীতিকদের বেলাতেই ঘটে না৷ এটি সাধারণ লোকদের বেলায়ও ঘটে৷
অটিজম – অসুখ না চরিত্রগত বৈশিষ্ট্য? আমার মনে হয়, অটিস্ট শিশুদের নিয়ে নামকা-ওয়াস্তে প্রতি বছরের ২রা এপ্রিল বিশ্বব্যাপী অটিজম সচেতনতা দিবস পালন করা হচ্ছে৷ বাংলাদেশেও অটিস্ট শিশু রয়েছে প্রচুর৷ এদেরকে অবহেলা করার তো কোনো অবকাশই নেই৷ বরং আমাদের দৃষ্টান্তমূলক ব্যবস্থা নিতে হবে যাতে অটিস্ট শিশুরা অন্য স্বাভাবিক যে কোনো শিশুদের মতো জীবন পেতে পারে৷ মিনহাজ আহমেদ কয়েকটি ই-মেলে ঢাকা থেকে এভাবেই তাঁর মতামত জানিয়েছেন৷
আমার ভালোবাসা ও শুভেচ্ছা নেবেন৷ আশা করছি সবাই ভালো আছেন৷ আমি এবং ক্লাবের সবাই ভালো আছি৷ চকলেট নিয়ে ছবিঘরটি চকলেটের মতোই মজাদার৷ নানা তথ্যে ভরপুর৷
বাংলাদেশের সাম্প্রতিক বিষয় নিয়ে বেশ কয়েকটি প্রতিবেদন পড়লাম৷ ভালো লাগলো৷ আমার মনে হয়, বিভিন্ন মিডিয়া থেকে আপনরা এই প্রতিবেনগুলো সংগ্রহ করছেন৷ এক্ষেত্রে, আপনাদের একজন প্রতিনিধি যদি বাংলাদেশে থাকতো তাহলে কি ভালো হতো না? আমার জন্য পাঠানো এলটা রেডিও এখনও পাইনি৷ ঢাকা সেনানিবাস থেকে লিখেছেন সোহেল রানা৷
-
জার্মানিতে বিশ্বের একমাত্র চকলেট মিউজিয়াম
সবার জন্য চকলেট
‘চকলেট খায় বাচ্চারা’ – এমনটাই আমরা আগে শুনেছি৷ তবে জার্মানিতে এসে দেখছি চকলেট ছোট, বড় সবার জন্য৷ বাচ্চাদের জন্য অবশ্য আলাদা বিশেষ চকলেট রয়েছে, যেগুলোতে দুধ এবং মিষ্টির পরিমাণ একটু বেশি থাকে৷ আজকাল তো দেখা যায় হৃদরোগীদের ডাক্তাররা কালো বা বিটার চকলেট খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন৷
-
জার্মানিতে বিশ্বের একমাত্র চকলেট মিউজিয়াম
রাইন নদীর বুকে চকলেট মিউজিয়াম
জার্মানির কোলন শহরের এই মিউজিয়ামটি বিশ্বের প্রথম এবং একমাত্র চকলেট মিউজিয়াম৷ মিউজিয়ামটি দেখে মনে হয় যেন কাঁচ আর ধাতুর তৈরি একটি সুন্দর জাহাজ৷ ৪,০০০ বর্গমিটার এলাকা জুড়ে চকলেট আর কোকোর পুরনো ইতিহাস বহন করছে এই মিউজিয়ামটি৷
-
জার্মানিতে বিশ্বের একমাত্র চকলেট মিউজিয়াম
কোলনকে বিশেষ উপহার
চকলেট কোম্পানি ‘স্টলভের্ক’-এর মালিক হান্স ইমহোফ এই মিউজিয়ামটি তৈরি করেন ১৯৯৩ সালে৷ যেখানে চকলেটের ৩,০০০ বছরের পুরনো ইতিহাস নানাভাবে তুলে ধরা হয়েছে৷ বিশেষ ধরণের এই মিউজিয়ামটি হান্স ইমহোফ কোলন শহরকে উপহার দিয়ে দিয়েছেন এবং যার মধ্য দিয়ে তিনি অনেক প্রশংসা কুড়িয়েছেন৷ ২০০৭ সালে তিনি মারা যান৷
-
জার্মানিতে বিশ্বের একমাত্র চকলেট মিউজিয়াম
কোকো দানা
কোকোর দানা বা বিচি থেকে তৈরি করা হয় চকলেট৷ মিউজিয়ামের ভেতরের ঘরটিতে শুধু কোকো সম্পর্কেই দেওয়া হয়েছে নানা তথ্য৷ যেমন ২০ জাতের কোকোর পরিচয়, কোকোর চাষ ইত্যাদি৷ কোকো দানার জন্ম ল্যাটিন অ্যামেরিকায়৷ ১৭০০/১৮০০ শতকে এটি প্রথম ইউরোপে আসে ড্রিংক চকলেট হিসেবে৷ এরপর ১৯ ও ২০ শতকে কোকো প্রথম চকলেট আকারে বানানো শুরু হয়৷
-
জার্মানিতে বিশ্বের একমাত্র চকলেট মিউজিয়াম
বিশেষ আকর্ষণ – চকলেট গাছের ঝরনা
তিন মিটার উঁচু এই সুন্দর ঝরনাটি যে চকলেট মিউজিয়ামের বিশেষ আকর্ষণ, তাতে কোনো সন্দেহ নেই৷ যা দেখে একটুখানি চেখে দেখার লোভ সামলানো যায় না৷ আর সেজন্যই হয়ত বা যারা মিউজিয়ামে ঢোকেন, সবাইকেই একটি করে বিস্কুট গরম চকলেটের মধ্যে ডুবিয়ে খেতে দেওয়া হয়, তার আসল স্বাদ গ্রহণ করার জন্য৷
-
জার্মানিতে বিশ্বের একমাত্র চকলেট মিউজিয়াম
যে দেশের যে সংস্কৃতি
আসলে বাংলাদেশ বা ভারতে যেমন কোনো উপলক্ষ্য বা কোথাও গেলে মিষ্টি নিয়ে যাওয়ার রীতি রয়েছে, তেমনি জার্মানিতে নিয়ে যাওয়া হয় চকলেট৷ আপনি এখানে কোনো জার্মান বাড়িতে আমন্ত্রিত, কি নেবেন ভাবছেন? না, ভাবনার কিছু নেই৷ অনায়াসেই নিয়ে যেতে পারেন সুন্দর এক বাক্স চকলেট৷ আর যদি কারো পছন্দের চকলেটের নাম জানা থাকে, তাহলে তো সোনায় সোহাগা !
-
জার্মানিতে বিশ্বের একমাত্র চকলেট মিউজিয়াম
কত রকমের চকলেট
এই ২১ শতকে চকলেট ছাড়া জার্মানদের জীবন ভাবা যায়না৷ লিন্ড, স্টলভের্ক, রিটার স্পর্ট, মিলকা, নিউটেলা, মোত্সার্ট মার্বেল, সারোটি – কত ছোট বড় কোম্পানির চকলেট যে রয়েছে এদেশে৷
-
জার্মানিতে বিশ্বের একমাত্র চকলেট মিউজিয়াম
চকলেট মিউজিয়াম দেখা মানেই অভিজ্ঞতা অর্জন
চকলেট খেলে শরীর মনে কি প্রভাব পড়ে, আগে কিভাবে চকলেট বানানো হতো আর এখনই বা কিভাবে তৈরি করা হয় ইত্যাদি বিষয়েও জানা যাবে এই মিউজিয়ামে গেলে৷
-
জার্মানিতে বিশ্বের একমাত্র চকলেট মিউজিয়াম
চকলেট দিয়ে তৈরি মানুষের মিছিল
মানুষের মিছিলের মতো কোকো আর চকলেট দিয়ে ১৮ সেন্টিমিটার উঁচু এই চকোলেট মিছিলটি তৈরি করেছেন এক শিল্পী৷ একটি প্রদর্শনীতে স্থান পেয়েছে এটা৷
-
জার্মানিতে বিশ্বের একমাত্র চকলেট মিউজিয়াম
প্রিয়জনের জন্য চকলেট
চকলেট খেতে ভালোবাসে এমন মানুষের অভাব নেই৷ কিন্তু চকলেটের ইতিহাসও জানতে ইচ্ছে করে অনেকেরই৷ তাই এরই মধ্য প্রায় ১০ মিলিয়ন মানুষ কোলনের এই চকলেট মিউজিয়াম পরিদর্শন করেছেন৷ মিউজিয়ামে চকলেট বানানোর রহস্য অর্থাৎ রেসিপি ও প্রণালী দেওয়া আছে৷ তবে এভাবে বাড়িতে বসে চকলেট তৈরি করা না গেলেও, একটা ধারণাটা তো পাওয়া যাবে!
-
জার্মানিতে বিশ্বের একমাত্র চকলেট মিউজিয়াম
বাড়তি পাওয়া
চকলেট মিউজিয়াম ঘুরে এ সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানার পর ঢুকে পড়ুন চকলেট মিউজিয়ামের ক্যাফেতে৷ সেখানে খেতে পারেন খুবই মজার এক টুকরো চকলেট কেক বা গরম চকলেট, যাকে বলে ‘হট চকলেট’৷ আর সেই সাথে উপভোগ করতে পারেন রাইন নদীর সৌন্দর্য, যে অনুভূতি অনেকদিন মনে রাখার মতো৷
লেখক: নুরুননাহার সাত্তার
- ভাই সোহেল রানা, আমাদের বিশ্বাস আপনি জানেন ঢাকায় আমাদের দু'জন প্রতিনিধি রয়েছেন আর তাঁরাই নিয়মিত ঢাকা থেকে প্রতিদিন আমাদের কাছে রিপোর্ট পাঠাচ্ছেন৷ আপনার এবং আপনার ভাবীর জন্য রেডিও পুরস্কার অনেক আগেই পাঠানো হয়েছে৷ আপনারা না পেলে আমাদের আর কিছুই করার থাকেনা ৷ আপনি নিজেই জানিয়েছেন ‘আইপড'-টি আপনি বেশ কিছুদিন আগেই হাতে পেয়েছেন৷
‘ধ্বংসস্তূপ থেকে ১৭ দিন পর রেশমাকে জীবিত উদ্ধার' – সকল জল্পনা-কল্পনার অবসান ঘটিয়া আবারও প্রমাণ হলো – ‘রাখে আল্লাহ, মারে কে?'৷ সৃষ্টিকর্তা মাঝে মাঝেই তাঁর সৃষ্টির রহস্য মানুষের মাঝে উপস্থাপন করেন তা থেকে শিক্ষা গ্রহণের জন্য৷ যে কোনোভাবেই হোক না কেন রেশমা জীবিত আছেন, এটাই এখন সবার আলোচ্য বিষয়৷ ১৭তম দিন সাভাররে রানা প্লাজার ধ্বংসস্তূপ থেকেও জীবন্ত এবং পুরোপুরি সুস্থ অবস্থায় উদ্ধার করা হয়েছে রশেমা (২২) নামের এক পোশাক শ্রমকিকে৷ এই ঘটনায় উদ্ধারর্কমীসহ পুরো দেশের মানুষ বিস্মিত হয়েছেন, হয়েছেন আনন্দিত৷ আমরা মহান আল্লাহর কাছে কৃতজ্ঞ যে, এই জাতীয় দুর্যোগের সময় মানুষের মনে আশার সঞ্চার করেছেন তিনি৷ আমরা রেশমাকে উদ্ধারের জন্য উদ্ধারকর্মীদের অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা জানাই এবং রেশমার দ্রুত আরোগ্য হওয়া কামনা করছি৷ মো. ওবায়দুল্লাহ পিন্টু,আমলা, মিরপুর, কুষ্টিয়া৷
বিখ্যাত সব সাহিত্যিকদের লেখা বইকে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের চিন্তাধারার বিরোধী এবং ‘অ-জার্মান' দাবি করে নাত্সীদের দ্বারা সংঘটিত ১০ই মে ১৯৯৩-এর বই পোড়ানোর ঘটনা নিয়ে ইতিহাসের পাতা থেকে তুলে আনা প্রতিবেদনটি পড়লাম৷ এর থেকে জার্মানির ইতিহাসের না জানা ঘটনার একটি দিক সম্পর্কে জানতে পারলাম৷ খুবই সুন্দরভাবে এবং বিস্তারিতভাবে ঘটনাটিকে পরিবেশন করা হয়েছে৷ বার্লিনের অপেরা স্কোয়ার চত্বরে সংঘটিত সেই ঘৃণ্য ঘটনার পুনরাবৃত্তি না হওয়ার শপথ বর্তমান প্রজন্মের জার্মানদেরই নিতে হবে৷ স্মরণ করতে হবে জার্মান-ইহুদি কবি হাইনরিশ হাইনের কথা – ‘হোয়্যার বুকস আর বার্নড, হিউম্যানবিংগস
আর ডেসটিন্ড টু বি বার্নড টু'৷ লিখেছেন সুভাষ চক্রবর্তী, নতুন দিল্লি৷
- মতামতের জন্য সবাইকে আন্তরিক ধন্যবাদ৷
সংকলন: নুরুননাহার সাত্তার
সম্পাদনা: দেবারতি গুহ