ডয়চে ভেলের ওয়েবসাইটের নিয়মিত পাঠক এমএ বারিক লিখেছেন, ‘‘প্রতিটি প্রতিবেদন পড়তে আমার ভালো লাগে৷ যৌন বিষয়ে অনেক টিপস প্রায়ই থাকে যা অনেকের কাছে খারাপ বলে মনে হলেও আমার মতে টিপসগুলো সমাজের জন্য খারাপ নয়৷
এগুলো থেকে অনেক ভালো শিক্ষা নেয়া যায়৷ তাই যৌন বিষয়ক ব্যাপারকে খারাপ দৃষ্টিতে দেখলেই খারাপ বলে মনে হবে৷ এই বিষয়টিকে যারা খারাপ মনে করেন, তাদের আমি ডয়চে ভেলের মাধ্যমে বলতে চাই শুধু, ‘‘আপনাদের দৃষ্টিভঙ্গিকে পরিবর্তন করুন৷ দেখবেন সব কিছুকে ভালো মনে হবে৷''
এমএ বারিক, ভাটরা, সিহালী, শিবগঞ্জ বগুড়া৷
বালিজুরী বাজার, মাদারগঞ্জ, জামালপুর থেকে অনেক পুরনো বন্ধু কামরুন নাহার শীলা লিখেছেন ঠিক এ ভাবে, ‘‘ঘুম সমস্যায় বাংলাদেশের নারীরা শীর্ষে '' বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক খবর খুব তথ্যবহুল৷ এবং আগের চেয়ে অনেক সমৃদ্ধ হয়েছে৷ খুব ভাল লাগল ডিডাব্লিউ-র ওয়েবসাইট৷ বিশ্বকাপ ফুটবলের নিয়মিত আপডেট খবর চাই, ধন্যবাদ৷''
সম্প্রতি আপনাদের ওয়েবসাইটের একটি খবরে জানতে পারলাম ‘‘আয়ারল্যান্ডে একটি মা ও শিশু কেন্দ্রে সেপটিক ট্যাংকে গণকবরের সন্ধান' এটা খুবই কষ্টকর৷ সে আমলের রক্ষণশীল ক্যাথলিক শিক্ষা অনুযায়ী বৈবাহিক সম্পর্কের বাইরে যে সব শিশুর জন্ম, তাদের ব্যাপটাইজ করা অথবা পবিত্র গোরস্থানে গোর দেওয়া নিষিদ্ধ ছিল – এটা যেমন অন্যায় একটা আইন, তেমনি যারা দিনের পর দিন এভাবে মৃত শিশুদের সেপটিক ট্যাংকে ফেলে দিয়েছে সেটা আরো বড় একটা অন্যায়৷ এই ধরনের প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়া উচিত৷ ধন্যবাদ আপনাদেরকে এই চরম সত্য খবরটি প্রকাশ করায়৷মো. সোহেল রানা হৃদয়, ঢাকা সেনানিবাস৷
সংকলন: নুরুননাহার সাত্তার
সম্পাদনা: সঞ্জীব বর্মন