সঠির উত্তর : প্রায় ১০০ জন ইঞ্জিনিয়ার ও বিজ্ঞানীর দল কাজ করছে ৷ সঠিক উত্তরদাতাদের মধ্য থেকে লটারির মাধ্যমে বিজয়ী নির্ধারণ করা হয়েছে৷ এবার বিজয়ী হয়েছেন জোবায়দা আখতার জুঁই, ঘোষ পাড়া, ওয়ালটন প্লাজা, কুড়িগ্রাম, বাংলাদেশ৷
প্রিয় জুঁই, আপনাকে অভিনন্দন! আর হ্যাঁ, আপনার ঠিকানা আমরা পেয়ে গেছি, কাজেই আর পাঠানোর প্রয়োজন নেই৷ আগামী দুই সপ্তাহের মধ্যেই আপনার পুরস্কারটি পাঠিয়ে দেওয়া হবে৷ প্রাপ্তিসংবাদ জানালে ভালো লাগবে৷
বিজয়ী বন্ধুদের কাছে বিশেষ অনুরোধ: পুরস্কার পেতে দেরি হচ্ছে বা পুরস্কার হাতে না পাওয়া অভিযোগ যাঁদের, তাঁরা সবসময় নামের সাথে নিজেদের পোস্টাল অ্যাড্রেসটিও লিখবেন, কেমন?
কুইজ প্রতিযোগিতায় যাঁরা অংশ নিয়েছেন তাঁদের সবাইকে আন্তরিক ধন্যবাদ৷ আর বন্ধুদের সবার কাছে আমাদের অনুরোধ, আপনাদের বন্ধুদেরও এই প্রতিযোগিতার কথা জানাবেন৷ জানাবেন ডয়চে ভেলের টেলিভিশন অনুষ্ঠান অন্বেষণ এবং ওয়েবসাইটের কথা৷ অন্বেষণ অনুষ্ঠানের হ্যাশট্যাগও রয়েছে৷ বাংলায় #অন্বেষণ আর ইংরেজিতে #onneshon লিখে ফেসবুক, টুইটারে মন্তব্য করা যাবে৷
ডয়চে ভেলের সকল বন্ধুর জন্য রইলো শুভেচ্ছা৷
ডয়চে ভেলে বাংলা বিভাগ
-
সৌরজগতের বৃহত্তম গ্রহ বৃহস্পতি এখন ‘অতি’ কাছে
দৈত্যের সঙ্গে বামন
এই হলো বৃহস্পতি, সাথে তার ছোট ছোট ‘চন্দ্র’৷ বৃহস্পতি আমাদের সৌরজগতের সবচেয়ে বড় এবং ওজনদার গ্রহ৷ তার সুবিশাল দেহে ১,৩০০-র বেশি ভূ-গোলকের স্থান হয়ে যাবে৷
-
সৌরজগতের বৃহত্তম গ্রহ বৃহস্পতি এখন ‘অতি’ কাছে
সবচেয়ে মোটা আর সবচেয়ে ভারি
আমাদের সৌরজগতের গ্রহগুলো এইভাবে সাজানো রয়েছে৷ এভাবেই তারা সূর্যের চারপাশে ঘোরে৷ বৃহস্পতি সূর্য থেকে এতটা দূরে যে, একবার সূর্যকে প্রদক্ষিণ করতে তার ১২ বছর সময় লাগে, যে কাজের জন্য পৃথিবীর লাগে মাত্র এক বছর৷
-
সৌরজগতের বৃহত্তম গ্রহ বৃহস্পতি এখন ‘অতি’ কাছে
৬৭টি চাঁদ!
একটা চাঁদে নিয়েই আমাদের কত আহ্লাদ৷ সেখানে বৃহস্পতির আছে ৬৭টি চাঁদ - তাদের আবার সব গালভরা নাম: আইও, ইউরোপা, গ্যানিমিড, ক্যালিস্টো...৷
-
সৌরজগতের বৃহত্তম গ্রহ বৃহস্পতি এখন ‘অতি’ কাছে
সুবিশাল ঘূর্ণিঝড়
বৃহস্পতি গ্রহ তার ‘গ্রেট রেড স্পট’-এর জন্য বিখ্যাত৷ এই স্থানটিতে বিভিন্ন গ্যাস ঘণ্টায় ৫০০ কিলোমিটারের বেশি গতিতে ঘুরপাক খাচ্ছে, যা পৃথিবীর সাধারণ ঘূর্ণিঝড়গুলির তুলনায় দ্বিগুণ৷
-
সৌরজগতের বৃহত্তম গ্রহ বৃহস্পতি এখন ‘অতি’ কাছে
একটানা নজরদারি
৪০ বছরের বেশি সময় ধরে আমরা বৃহস্পতি গ্রহে ‘প্রোব’ পাঠাচ্ছি৷ ইতিমধ্যে তারা বৃহস্পতির উপরিভাগের আশ্চর্যরকম স্পষ্ট ও বিশদ ছবি পাঠাচ্ছে৷ এই ছবিটি পাঠিয়েছে নাসা-র ‘জুনো’ প্রোব৷ ‘জুনো’ ২০১১ সালের ৫ই আগস্ট পৃথিবী থেকে যাত্রা শুরু করে ২০১৬ সালের ৪ঠা জুলাই বৃহস্পতি পৌঁছায়৷ ‘জুনো’-র কাজ হলো এক বছর ধরে বৃহস্পতির ছবি তোলা ও তথ্য সংগ্রহ করা৷
-
সৌরজগতের বৃহত্তম গ্রহ বৃহস্পতি এখন ‘অতি’ কাছে
গ্যাসের গ্রহ, পাথরের নয়
এই ছবিটাও নাসা-র ‘জুনো’ প্রোব-এর তোলা৷ ছবিতে যে দু’টি গ্যাসের ঘূর্ণি দেখা যাচ্ছে, তা থেকেই বৃহস্পতি গ্রহের প্রকৃতি স্পষ্ট হয়ে যায়৷ বুধ, শুক্র, পৃথিবী অথবা মঙ্গলগ্রহ পাথরের তৈরি হলেও, বৃহস্পতি ও শনি, আমাদের সৌরজগতের এই সুবিশাল দু’টি গ্রহ পুরোপুরি গ্যাসের তৈরি৷
-
সৌরজগতের বৃহত্তম গ্রহ বৃহস্পতি এখন ‘অতি’ কাছে
পায়ের তলায় মাটি থাকবে না...
বৃহস্পতি গ্রহ সূর্যের মতোই প্রধানত হাইড্রোজেন ও হিলিয়াম দিয়ে তৈরি৷ বৃহস্পতির উপরিভাগ শক্ত জমির মতো নয়, তার উপর সহজে চলাফেরা করা যাবে না, কোনো মহাকাশযানও সেখানে নামতে পারবে না৷
-
সৌরজগতের বৃহত্তম গ্রহ বৃহস্পতি এখন ‘অতি’ কাছে
গ্যালিলিও-র আবিষ্কারের পিছনে ছিল বৃহস্পতির চাঁদ
১৬১০ সালে গ্যালিলিও গ্যালিলেই তাঁর দূরবীণ দিয়ে বৃহস্পতির তিনটি চাঁদ আবিষ্কার করেন, যেগুলি গ্রহটির চারপাশে ঘুরপাক খাচ্ছে৷ গ্যালিলিও ধারণা করেন যে, কোপার্নিকাস ঠিকই বলেছিলেন, ব্রহ্মাণ্ডের সব কিছু পৃথিবীকে প্রদক্ষিণ করে না৷ বিজ্ঞানের জয়ে ক্যাথলিক গির্জা খুশি হতে পারেনি, গ্যালিলিও-কে উৎপথগামিতার দায়ে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডে দণ্ডিত করেছে৷